রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০২:৫১ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম :
চিতলমারী উপজেলা পূজা উদযাপন ফ্রন্টের কর্মী সম্মেলন চিতলমারীতে ধর্ষনের শিকার এক বিবাহিত নারী চিতলমারীতে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ  চিতলমারীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানে ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী পালিত ইসলামী আন্দোলন নেতা মুজিবর রহমান শামীম এর পবিত্র হজ¦ব্রত পালন উপলক্ষ্যে দোয়া মাহফিল। চিতলমারীতে খুলনা বিভাগীয় অতিরিক্ত কমিশনার শিক্ষা ও আইসিটি এর মত বিনিময় সভা চিতলমারীতে দলিল লেখকগণের শুদ্ধাচার নৈতিকতা ও পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি বিষয়ক অভ্যন্তরিন প্রশিক্ষণ চিতলমারী উপজেলা ভূমি মেলা ২০২৫ এর শুভ উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জরুরি বৈঠক প্রধান বিচারপতির ‘পদত্যাগ করতে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পা ধরেছিলেন শেখ রেহানা’

বাংলাদেশকে ‘প্রতিশোধের চক্র’ থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানালেন ভলকার তুর্ক

রিপোর্টারের নাম / ২৯ টাইম ভিউ
আপডেট সময়: রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০২:৫১ পূর্বাহ্ন

গত বছর জুলাই-অগাস্টে আন্দোলনের সময় মানবাধিকার লঙ্ঘন সংক্রান্ত রিপোর্ট নিয়ে জেনেভায় বুধবার আলোচনাকালে জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক  বাংলাদেশকে ‘প্রতিশোধের চক্র’ থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।

ভবিষ্যৎ স্থিতিশীলতা এবং মানবাধিকার রক্ষার ওপর গুরুত্ব দিয়ে তুর্ক বলেন, বাংলাদেশের সামনে একটি ঐতিহাসিক সুযোগ এসেছে তার অতীত মোকাবিলা করে সত্য উদঘাটন এবং ক্ষত নিরাময় করার।

তিনি বলেন, দেশের যে প্রতিশোধের চক্র আমরা অতীতে দেখেছি, সেটা থেকে বেরিয়ে আসার এটা আসলেই একটা ঐতিহাসিক সুযোগ। জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার, আস্থা গড়ে তোলার জন্য কাজ করার।

তুর্ক ১২ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত রিপোর্টের সারমর্ম উল্লেখ করে বলেন, তাদের বিশ্বাস সাবেক সরকারের কর্মকর্তা, নিরাপত্তা এবং গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য এবং সাবেক ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত সহিংস ব্যক্তিরা গুরুতর, সংগঠিত এবং নিয়মমাফিক মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে যার মধ্যে ছিল শত শত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, বেআইনিভাবে আটক এবং নির্যাতন

তবে তুর্ক বলেন, ৫ অগাস্ট-এর পর প্রতিশোধমূলক কর্মকাণ্ডও তারা নথিভুক্ত করেছে।

এই মানবাধিকার হাইকমিশনার বলেন, প্রতিবাদ বিক্ষোভ শেষ হবার পর, সাবেক ক্ষমতাসীন দলের সমর্থক, পুলিশ অফিসার এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ধর্মীয় গোষ্ঠীসহ সংখ্যালঘুদের ওপর গুরুতর প্রতিশোধের ঘটনা আমরা নথিভুক্ত করেছি।

জেনেভায় জাতিসংঘ মানবাধিকার হাইকমিশনার সদস্য রাষ্ট্র এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে তাদের রিপোর্টের তথ্য এবং সুপারিশ নিয়ে আলোচনার জন্য বৈঠকটি হয়, যার লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশে জবাবদিহিতা, ন্যায় বিচার এবং মানবাধিকার সংক্রান্ত সংস্কার এগিয়ে নেওয়া।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *